বিকল্প ১৩ দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি
নিউজ ডেস্ক

ছবি- সংগৃহীত
ভারত রফতানি বন্ধের পর বিকল্প ১৩ দেশ থেকে পৌনে সাত লাখ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি (আইপি) নিয়েছেন দেশের আমদানিকারকরা। এরইমধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরে ২৫৮ টন পেঁয়াজ পৌঁছেছে। এছাড়া বহির্নোঙরে সাগরে রয়েছে আরো বেশ কয়েকটি চালান।
ঢাকা উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের পরিচালক কৃষিবিদ আজহার আলী জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত প্রায় এক হাজার আমদানিকারক মোট ১৩ দেশ থেকে পৌণে সাত লাখ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি নিয়েছেন। চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর দিয়ে যেহেতু এসব পেঁয়াজ আমদানি হবে তাই বন্দরসংশ্লিষ্ট উদ্ভিদ সংগনিরোধ দফদতর থেকে রিলিজ অর্ডার নিয়ে সেগুলো বন্দর থেকে ছাড় করা হবে।
জানা গেছে, জাহাজ থেকে নামার পর ২৫৮ টনের মধ্যে গত সোমবার প্রথম চালানে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ৫৪ টন ছাড় নেয়া হয়েছে। চট্টগ্রামের কায়েল ট্রেডার্স এনেছে মিয়ানমার থেকে। সেগুলো এরই মধ্যে খাতুনগঞ্জ পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে। দ্বিতীয় চালানে পাকিস্তান থেকে আনা ১৬ টন পেঁয়াজ গতকাল সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ছাড় করা হয়েছে। সেগুলো এনেছে চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান গ্রিন ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল। চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ থেকে নামানো বাকি পেঁয়াজও ধাপে ধাপে ছাড় নিচ্ছেন আমদানিকারকরা।
এদিকে সমুদ্রপথে বিভিন্ন দেশ থেকে আসার পথে রয়েছে আরো বেশ কয়েকটি আমদানিকারকের চালান।
- দেশেই বাজাজের অটোরিকশা তৈরি করবে রানার
- ‘নগদ’ থেকে কোটি টাকা লাভ করলো ডাক বিভাগ
- বাংলাদেশে এশিয়ায় সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ করবে জাপান
- এবারের বাণিজ্য মেলা হতে পারে অনলাইনে
- রপ্তানিমুখী শিল্পে অতিরিক্ত নগদ সহায়তা দেবে সরকার
- প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতায় করোনায়ও সচল অর্থনীতি
- শেরেবাংলায় নয়, এবার বাণিজ্য মেলা পূর্বাচলে
- বিকল্প ১৩ দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি
- করোনার মধ্যেও চিংড়ি রফতানি বেড়েছে
- আরেকটি নতুন মাইলফলকের পথে রিজার্ভ