ঢাকা, শুক্রবার   ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ৫ ১৪৩১

শীতে বিয়ে করার কিছু উপকারিতা

লাইফস্টাইল ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৬:৩২, ৯ নভেম্বর ২০২২  

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

আসছে শীতকাল। শীতকাল মানেই বিয়ের মরশুম। সাধারণত শীত আসলেই বিয়ের ধুম পড়ে যায়। অনেকেরই বিয়ের জন্য সময় নির্বাচনে শীতকেই বেশি পছন্দ হয়। তবে বিয়ের সঙ্গে শীতের যে সম্পর্কই থাকুক বাড়তি কিছু সুবিধা পান বিয়ের আয়োজক পরিবার।

তাই আপনি যদি বিয়ের দিনক্ষণ নিয়ে ভাবতে শুরু করে থাকেন বা আগামী দিনে পরিবারের নিকট কারও বিয়ের প্ল্যানিং করে থাকেন, তবে এই প্রতিবেদন আপনার কাজে লাগবে সময় নির্বাচনে।

পরিশ্রমে সুবিধা 
বিয়ের আয়োজন করতে আয়োজকদের অনেক পরিশ্রম করতে হয়। বিয়ের আয়োজন, খাওয়া-দাওয়া, প্যান্ডেল- কতো কাজই না করতে হয় বিয়েতে! সাধারণত গরমের দিতে একটু পরিশ্রম করলেই হাপিয়ে উঠতে হয়। তবে শীতের দিনে এক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায়। তাই শীতকালেই বিয়ে সেরা।

সাজগোজে স্বস্তি দেয় 
দেখা যায় আমাদের মতো দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে শীতের সময় ছাড়া দীর্ঘ সময় মেকআপ থাকে না। গরমে-ঘামে মেকআপ গলে যায়, সমস্যা সৃষ্টি হয়। তবে শীতের সময় বিয়ের সাজগোজ সহজ হয়। তাই বর-কনে ছাড়া বাকিরাও বিয়েবাড়ির সাজের আনন্দ নিতে পারে মন মতো।

ডেকরেশন 
শীতকালে অনেক ফুল পাওয়া যায়। ডালিম, চন্দ্রমল্লিকা থেকে রজনীগন্ধা, অর্কিড, গাঁদা, গোলাপ, জুঁই-সহ নানান টাটকা ফুল পাওয়া যায়। তাই কৃত্রিম ফুলের প্রয়োজন হয় না। চাইলে পুরো বিয়ের অনুষ্ঠান প্রাকৃতিক ফুলে সাজানো যায়। তাতে বিয়ের চাকচিক্য আলাদা মর্যাদা পায়।

ফল কেনার ঝামেলা নেই 
সাধারণত গরমের সময় নানান মৌসুমী ফল পাওয়া যায়। কিন্তু ফলফলাদি কেনার ঝক্কি থাকে। অথচ এইসব মৌসুমী ফল শীতে বেশি পাওয়া যায় না। যেমন শীতে আম, লিচুর ফলন খুব একটা নেই। তাই শীতের সময় বিয়ে হলে মৌসুমী ফল কেনার ঝামেলাও নেই।

বিদ্যুৎ বিল 
শীতকালে ফ্যান চালাতে হয় না। আবার দ্রুত ঘুমানোর একটা তাড়া থাকে। তাই সব লাইট-টিভিও তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যায়। এতে মাসিক বিদ্যুৎ বিল এক্কেবারেই কম হবে। অতিথি অভ্যাগতদের যত্নে সুবিধে হয় সঙ্গে সাশ্রয়ও।

সর্বশেষ
জনপ্রিয়