ঢাকা, শুক্রবার   ২৯ মার্চ ২০২৪ ||  চৈত্র ১৫ ১৪৩০

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যা পড়ানো হয়

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৬:৪৩, ২৩ নভেম্বর ২০২০  

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

সবুজ পাহাড়ঘেরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। অনেকেই স্বপ্ন দেখেন এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবেন।প্রতিবছর এ বিশ্ববিদ্যালয়ে লাখো ভর্তিচ্ছু অংশ নেন ভর্তি পরীক্ষায়। সুযোগ হয় মাত্র ৫ হাজার শিক্ষার্থীর। নতুন ভর্তিচ্ছু অনেকেরই জানা নেই এ বিশ্ববিদ্যালয়ে কি পড়ানো হয়। তাদের জন্যই বিস্তারিত....

কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ: ১৩টি বিভাগ ও ৩টি ইনস্টিটিউট আছে এই অনুষদে। বিভাগগুলো হলো: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য, আরবি ভাষা ও সাহিত্য, ইতিহাস ,ইসলামিক ইতিহাস ও সংস্কৃতি, ইসলামিক স্টাডিজ, বাংলাদেশ স্টাডিজ, দর্শন, নাট্যকলা, ফার্সি ভাষা ও সাহিত্য, সঙ্গীত, সংস্কৃত, পালি।
 
জীব বিজ্ঞান অনুষদ: এ অনুষদে আছে উদ্ভিদ বিজ্ঞান, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি, প্রাণরসায়ণ ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান, প্রাণিবিদ্যা, ফার্মেসি, মনোবিজ্ঞান, ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা, মাইক্রোবায়োলজি ও মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগ। 

ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ: এই অনুষদের বিভাগ সমূহের মধ্যে ফাইনান্স, মার্কেটিং, ব্যাংকিং ও বীমা, ব্যবস্থাপনা স্টাডিজ, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা, সেন্টার ফর বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি ও ব্যুরো অব বিজনেস রিসার্স বিভাগ। 

প্রকৌশল অনুষদ: এই অনুষদে আছে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং ও তড়িৎ এবং ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ। 

বিজ্ঞান অনুষদ: এই অনুষদে আছে পদার্থবিজ্ঞান, গণিত, ফলিত রসায়ন ও রাসায়নিক প্রকৌশল, রসায়ন এবং পরিসংখ্যান বিভাগ। 

সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ: এই অনুষদে আছে লোক প্রশাসন, রাজনীতি বিজ্ঞান, অর্থনীতি, সমাজতত্ত্ব, নৃবিজ্ঞান, যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, সোশ্যাল সায়েন্স রিসার্চ ইনস্টিটিউট, সেন্টার ফর এশিয়ান স্টাডিজ, পুলিশ সায়েন্স ও ক্রিমিনোলোজি ও উন্নয়ন গবেষণা বিভাগ। 

আইন অনুষদভুক্ত বিভাগ একটাই অর্থাৎ আইন বিভাগ।

ইনস্টিটিউটসমূহ: শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, চারুকলা ইনস্টিটিউট, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, কমিউনিটি ও ফথমোলজি ইনস্টিটিউট, বন ও পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিজ,সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা ইনস্টিটিউট।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েও (চবি) স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা সশরীরে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিনস কমিটি। রোববার (২৫ অক্টোবর) এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এছাড়াও উক্ত সভায় নিম্নোক্ত সিদ্ধান্তগুলো গৃহীত হয়-

১) শিক্ষার্থীদের স্শরীরে অংশগ্রহণের মাধ্যমে পূর্বের ন্যায় ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেয়া হবে।
২) এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর পরবর্তীতে চবি ভর্তি কমিটি ভর্তি পরীক্ষা সম্পর্কিত সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।

সর্বশেষ
জনপ্রিয়