ডা. নাজনীন হত্যা, আপিলেও মৃত্যুদণ্ড বহাল আমিনুলের
নিউজ ডেস্ক
ফাইল ছবি
২০০৫ সালে রাজধানী ল্যাবএইড হাসপাতালের চিকিৎসক নাজনীন আক্তারসহ তার গৃহকর্মীকে হত্যার ঘটনায় আসামি আমিনুল ইসলামকে হাইকোর্টে দেওয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে করা জেল আপিল খারিজ করে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এর ফলে আসামিকে হাইকোর্টের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশ সাজা বহাল রইলো বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
সোমবার (১২ জুলাই) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালতে আসামির আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এবিএম বায়েজীদ। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ।
মামলার বিবরণী থেকে জানা গেছে, ল্যাবএইডের চিকিৎসক নাজনীন আক্তারের স্বামী আসারুজ্জামান আপন ভাগনে আমিনুলকে লেখাপড়া করানোর জন্য ঢাকায় নিয়ে আসেন। মোহাম্মদপুরের একটি কলেজে তাকে ভর্তিও করান। সেখানে থাকা অবস্থায় ২০০৫ সালের ৭ মার্চ নাজনীন হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলে তাকে কুপিয়ে হত্যা করেন ভাগনে আমিনুল। পারুল নামের গৃহকর্মী তা দেখে ফেলায় তাকেও কুপিয়ে হত্যা করেন তিনি।
হত্যার পর বগুড়ায় চলে যান আমিনুল। সেখান থেকে ফরিদপুরে গিয়ে আত্মগোপন করেন তিনি। কয়েকদিন পর পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।
এ ঘটনায় ধানমণ্ডি থানায় করা হত্যা মামলায় ২০০৮ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ আমিনুলকে মৃত্যুদণ্ড দেন। পরে এ মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি আপিল করে আমিনুল। শুনানি শেষে হাইকোর্ট ২০১৩ সালে মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রাখেন।
এরপর হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে জেল আপিল করে আমিনুল। তবে সেখানেও তার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রাখলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
- ‘ভার্চুয়ালের দিকে এগিয়ে না গেলে বিচার বিভাগ পিছিয়ে পড়বে’
- পাঁচ মাস পর খুলেছে উচ্চ আদালত
- মুক্তি পেলেন ১৭০ কারাবন্দী
- বিজিবির ১১৯ মুক্তিযোদ্ধার গেজেট বাতিলের প্রজ্ঞাপন স্থগিত
- পাপুলকে ২১ দিন কুয়েতের কারাগারে রাখার নির্দেশ
- টিকটকে অশালীন ভিডিও বন্ধে নোটিশ
- হাইকোর্টে স্থায়ী নিয়োগ পেলেন ১৮ বিচারপতি
- ধর্ষণ মামলা আপস করার ক্ষমতা ইউনিয়ন পরিষদের নেই
- ভার্চুয়াল শুনানিতে ১৪৪ আসামির জামিন
- গণপরিবহনে ৬০ শতাংশ ভাড়া বৃদ্ধির রিটের শুনানি আজ