ঢাকা, শনিবার   ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ৬ ১৪৩১

বিএনপি ও দুর্নীতি একে অপরের পরিপূরক

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২০:০৪, ১৯ মার্চ ২০২৩  

বিএনপি ও দুর্নীতি একে অপরের পরিপূরক

বিএনপি ও দুর্নীতি একে অপরের পরিপূরক

বাংলাদেশে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন শুরু বিএনপির হাত ধরেই। এ কারণেই বিএনপি ও দুর্নীতি একে অপরের পরিপূরক শব্দ বলে মনে করেন রাজনৈতিক সচেতন মানুষ।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রীয় সম্পদ তছরুপ, চুরি-দুর্নীতি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য সারাদেশে বিএনপির রাজনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে। এ কারণেই বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাটপার-সন্ত্রাসী হিসেবে মনে করে কেউ কেউ। অতীত অপকর্মের কারণে বিএনপি নেতারা সমাজে মুখ দেখাতে পারেন না। যার কারণে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বিয়েশাদি দেওয়াসহ অন্যান্য সম্পর্কও স্থাপন করতে চান না দেশের বেশিরভাগ মানুষ। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও নিজ মুখে এমনটি স্বীকার করেছেন।

অনেকেই মনে করেন বাংলাদেশে দুর্নীতির সূত্রপাত হয় তারেক রহমানের হাত ধরে। বড় বড় দুর্নীতিবাজদের দুর্নীতির হাতেখড়ি তারেক রহমানের হাত ধরে হয়েছে। ইতিহাসে বাংলাদেশের দুর্নীতিবাজদের জনক হিসেবে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন তারেক রহমান। 

বিএনপির শাসনামলে তারেক ও তার সহযোগীদের দুর্নীতি সেসময় এমনই মাত্রা ছাড়ায় যে, উইকিলিকসেও তার কিছু নমুনা দেখা যায়। খালেদা জিয়ার মুখ্য সচিব কামালউদ্দিন সিদ্দিকী যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হ্যারি কে টমাসের সঙ্গে ২০০৫ সালের ১৩ মার্চ আলাপে বলেছিলেন, দুর্নীতিগ্রস্ত তারেক রহমানকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে খালেদা জিয়া তার রাজনৈতিক জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল করেছেন। ২০১১ সালে উইকিলিকসের ফাঁস করা মার্কিন গোপন নথিপত্রে এ বিষয়টি উঠে এসেছিল।

এরপর যুক্তরাষ্ট্রের আরেক রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ারটি ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর ওয়াশিংটনে পাঠানো এক বার্তায় উল্লেখ করেন, দুর্নীতিগ্রস্ত ও উগ্র এমন এক সরকার যে তার নিজের দেশের জনগণ ও সম্পদ লুণ্ঠন করে- তার প্রতিনিধিত্ব করেন তারেক রহমান। ২০১১ সালের ৩০ আগস্ট উইকিলিকস রাষ্ট্রদূতের পাঠানো এ বার্তাটি ফাঁস করে।

বিদেশি কূটনীতিকদের মতে, তারেক জিয়া এফবিআইয়ের খাতায় চিহ্নিত ‘দুর্নীতিবাজ’। জানা গেছে, এফবিআই, তাদের প্রতিবেদনে তারেককে সন্ত্রাসী এবং জঙ্গিদের মদদদাতা হিসেবে চিহ্নিত করেছিল।

সর্বশেষ
জনপ্রিয়