ঢাকা, শুক্রবার   ২৯ মার্চ ২০২৪ ||  চৈত্র ১৫ ১৪৩০

বিশ্বসেরা ভার্সিটির তালিকায় ঢাবি ১৬৩৪, বুয়েট ১৭০২তম

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ০৯:৫৬, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১  

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৬৩৪তম ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ১৭০২তম অবস্থান দখল করেছে। এই তালিকায় দেশের ১৭৩টি সরকারী বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল কলেজের মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যথাক্রমে ঢাবি ও বুয়েট।

বিশ্বের দুই শতাধিকেরও বেশি দেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ে স্পেনের মাদ্রিদভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েবমেট্রিক্সের জানুয়ারি ২০২১ সংস্করণে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের ৩১ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিয়ে সম্প্রতি ১৮তম সংস্করণ প্রকাশ করে। ২০০৪ সাল থেকে ওয়েবমেট্রিক্স নিয়মিত বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যালঙ্কিং প্রকাশ করে আসছে। প্রতি বছর জানুয়ারি ও জুলাই মাসে তারা এ র্যা ঙ্কিং প্রকাশ করে।

গত বছরের জুলাই সংস্করণে দেশের ১৬৮টি বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিক্যাল কলেজের মধ্যে প্রথম স্থানে ছিল বুয়েট। এবার ঢাবি ও বুয়েটের পর শীর্ষ ১০ বিশ্ববিদ্যালয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বিশ্ব র্যাঢঙ্কিং ২১৮১), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (বিশ্ব র্যালঙ্কিং ২৩৫৭), বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বিশ্ব র্যাএঙ্কিং ২৬৬২), ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় (বিশ্ব র্যািঙ্কিং ২৬৬৪), জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (বিশ্ব র্যা্ঙ্কিং ২৭২১), নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় (বিশ্ব র্যায়ঙ্কিং ২৭৭৩), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (বিশ্ব র্যাবঙ্কিং ২৮০৩) এবং ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (বিশ্ব র্যায়ঙ্কিং ৩১০১)।

তালিকায় দেশের মেডিক্যাল কলেজগুলোর মধ্যে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ ৫৬তম, শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ ৬৭তম, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ ৭২তম, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ ৮২তম ও স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ ৮৩তম স্থান অর্জন করেছে।

এদিকে বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় প্রথম ১০টির মধ্যে আটটি বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাষ্ট্রের। বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো : ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটন, কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়, জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়, ইয়েল ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া সান দিয়েগো ও টরেন্টো ইউনিভার্সিটি।

ওয়েবমেট্রিক্সের ওয়েবসাইট অনুযায়ী র্যা ঙ্কিং তৈরিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটের তথ্যের পাশাপাশি তাদের গবেষক এবং প্রবন্ধ বিবেচনায় নেয়া হয়। সেক্ষেত্রে ওয়েবসাইটের তথ্য ৫০ শতাংশ, টপ সাইটেড গবেষকদের ১০ শতাংশ এবং টপ সাইটেড প্রবন্ধ ৪০ শতাংশ বিবেচনায় নিয়ে র্যা ঙ্কিং তৈরি করে।

সর্বশেষ
জনপ্রিয়