১০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা পাচ্ছে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প
অর্থনীতি ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উদ্যোক্তাদের করোনা মহামারির ক্ষতি মোকাবিলা করে তাদের ব্যবসা এগিয়ে নিতে আলাদা ১০ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠন করছে সরকার। ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থা মাইক্রো ফিন্যান্স ইনস্টিটিউটের (এমএফআই) মাধ্যমে এই অর্থ বিতরণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) আয়োজিত অনলাইন আলোচনায় অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব আসাদুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে তহবিলের প্রস্তাব পাঠানো হবে। অর্থ মন্ত্রণালয় এরই মধ্যে তা অনুমোদন দিয়েছে। কেবিনেট থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রস্তাবনা যাবে, শিগগিরিই এটি অনুমোদন হবে। নতুন এ তহবিলের ঋণের সুদের হার ৯ শতাংশ, যার মধ্যে ৪ শতাংশ দেবেন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা আর বাকি ৫ শতাংশ ভর্তুকি দেবে সরকার।
সিনিয়র সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী বারবারই এসব প্রান্তিক উদ্যোক্তাদের পাশে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন, কারণ তারা অর্থনীতি ও কর্মসংস্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।
এ সময় পিকেএসএফ চেয়ারম্যান কাজী খলিকুজ্জমান বলেন, সিএমএসএমই থেকে সিএমই (কটেজ ও মাইক্রো) খাতকে আলাদা করতে হবে। কারণ, এসব উদ্যোক্তা প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ পান না বললেই চলে। তাদের অর্থায়ন করতে এমএফআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। কারণ ৫, ৭ বা ১০ লাখ টাকার ঋণ দিতে ব্যাংকগুলোর অনীহা আছে। তাদের জনবল, তথ্য যাচাই ও নিবিড়ভাবে এসব ছোট উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কাজ করার সক্ষমতা কম।
তিনি বলেন পিকেএসএফ নতুন গঠিত তহবিল বিতরণে দেশব্যাপী তার সহযোগী প্রতিষ্ঠান, পার্টনার অর্গানাইজেশনের মাধ্যমে দ্রুত ও কার্যকরভাবে বিতরণ করতে পারবে। এসব ঋণ পরিশোধের হারও বেশি। গ্রাহকদের মধ্যে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার সংস্কৃতি গড়ে তোলা হয়েছে।
- ‘টাকা পে’ কার্ডে যেভাবে লেনদেন করবেন
- দেশেই বাজাজের অটোরিকশা তৈরি করবে রানার
- ‘নগদ’ থেকে কোটি টাকা লাভ করলো ডাক বিভাগ
- রপ্তানিমুখী শিল্পে অতিরিক্ত নগদ সহায়তা দেবে সরকার
- এবারের বাণিজ্য মেলা হতে পারে অনলাইনে
- বাংলাদেশে এশিয়ায় সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ করবে জাপান
- প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতায় করোনায়ও সচল অর্থনীতি
- শেরেবাংলায় নয়, এবার বাণিজ্য মেলা পূর্বাচলে
- বিকল্প ১৩ দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি
- কক্সবাজার ঢেলে সাজাতে ২৪৯৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে জাইকা