মোহসীন-উল হাকিমের ‘জীবনে ফেরার গল্প’
নিউজ ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
সাংবাদিক ও সুন্দরবনের দস্যুদের আত্মসমর্পণে মধ্যস্থতাকারী মোহসীন-উল হাকিমের বই “জীবনে ফেরার গল্প”। স্রোতের বিপরীতে গিয়ে গহীন অরণ্যে শান্তি ফেরানোর লক্ষ্য নিয়ে একজন মানুষের ‘একলা চলার’ সংগ্রামের গল্প উঠে এসেছে বইটিতে।
উপকূলীয় অঞ্চলের লাখ লাখ মানুষ সুন্দরবন ও সাগরের উপর নির্ভরশীল। মাছ, শুঁটকি, মধু, গোলপাতা, কাঁকড়া ও কাঠ সংগ্রহ করে তারা জীবিকা নির্বাহ করে। এই দস্যুদের কারণে বনজীবীরা ব্যাপক আকারে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল। আর এর প্রভাব যে রাষ্ট্রীয় কাঠামোকে আক্রান্ত করছিল তাতে কোনো সন্দেহ নেই। ফলে এই দস্যুদলকে থামাতে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হলো। কিন্তু বাস্তবে সুন্দরবনের মতো দুগর্ম, শ্বাপদসংকুল জায়গায় চষে চষে দস্যুদল খুঁজে বের করা রীতিমতো দুরূহ। খড়ের গাঁদায় সুঁচ খোঁজাও যেন ঢের সহজ কাজ।
ঠিক এরকম একটা পরিস্থিতিতে একজন মানুষ বাতলে দিলের অদ্ভুত এক সমাধান! যেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে এত ক্ষয়ক্ষতির ঝুঁকি নিতে হবে না। বরং দস্যুদলই দুর্গম বন থেকে দলে দলে এসে অস্ত্র জমা দিয়ে যাবে। এও কী সম্ভব! তাই করে দেখিয়েছিলেন মোহসীন-উল হাকিম। বইটিতে তার নিজের সেই পথ চলার গল্পের পাশাপাশি উঠে এসেছে সুন্দরবনের জীবন সংগ্রাম, মানুষ, দস্যুদের জীবন ও পুনর্বাসনের গল্প। “জীবনে ফেরার গল্প” বইটি প্রকাশ করছে আল-হামরা প্রকাশনী।
- কবিতা: শারদ সন্ধ্যায় ও শুভ্র শরৎ
- কবিতা: চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়
- একটা স্কুল মাঠের গল্প
- নিউইয়র্ক বাংলা বইমেলার উদ্বোধন আজ
- বিশ্ববরেণ্য চিত্রশিল্পী এসএম সুলতানের ৯৬তম জন্মদিন আজ
- ভয় নয়, কাজ দিয়ে করোনা জয়
- কবি শামসুর রাহমানের ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
- ‘অদম্য বাংলাদেশ, ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকল্প’
- যুদ্ধ ও শৈশব: বিজয়ের ইতিহাস
- ৬৬ বছরে পা রাখলো বাংলা একাডেমি